নবম-দশম শ্রেণির অন্ধবধূ অধ্যায়ের সকল তথ্য ও MCQ প্রশ্নোত্তর পিডিএফ Download
SSC Bangla 1st Paper MCQ Question With Answer
এখানের সবগুলো প্রশ্ন ও উত্তর পিডিএফ আকারে নিচে দেওয়া লিংক থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন।
লেখক পরিচিতি
যতীন্দ্রমোহন বাগচীর জন্ম ১৮৭৮ খ্রিস্টাব্দের ২৭ নভেম্বর নদীয়া জেলার জামশেরপুর গ্রামে। পল্লিপ্রীতি যতীন্দ্রমোহন বাগচীর কবিমানসের একটা প্রধান বৈশিষ্ট্য। ‘পথের পাঁচালী’র বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় ও কবি জীবনানন্দ দাশের মতো তাঁর কাব্যবস্তু নিসর্গসৌন্দর্যে চিত্ররূপময়। গ্রামবাংলার শ্যামল স্নিগ্ধ রূপ উন্মোচনে তিনি প্রয়াসী হয়েছেন। গ্রামজীবনের অতি সাধারণ বিষয় ও সুখ-দুঃখ তিনি সহজ-সরল ভাষায় সহৃদয়তার সঙ্গে তাৎপর্যমণ্ডিত করে প্রকাশ করেছেন। তাঁর কাব্যগ্রন্থসমূহের মধ্যে আছে : লেখা, রেখা, অপরাজিতা, নাগকেশর, বন্ধুর দান, জাগরণী, নীহারিকা ও মহাভারতী। ১লা ফেব্রুয়ারি ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
যতীন্দ্রমোহন বাগচীর জন্ম ১৮৭৮ খ্রিস্টাব্দের ২৭ নভেম্বর নদীয়া জেলার জামশেরপুর গ্রামে। পল্লিপ্রীতি যতীন্দ্রমোহন বাগচীর কবিমানসের একটা প্রধান বৈশিষ্ট্য। ‘পথের পাঁচালী’র বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় ও কবি জীবনানন্দ দাশের মতো তাঁর কাব্যবস্তু নিসর্গসৌন্দর্যে চিত্ররূপময়। গ্রামবাংলার শ্যামল স্নিগ্ধ রূপ উন্মোচনে তিনি প্রয়াসী হয়েছেন। গ্রামজীবনের অতি সাধারণ বিষয় ও সুখ-দুঃখ তিনি সহজ-সরল ভাষায় সহৃদয়তার সঙ্গে তাৎপর্যমণ্ডিত করে প্রকাশ করেছেন। তাঁর কাব্যগ্রন্থসমূহের মধ্যে আছে : লেখা, রেখা, অপরাজিতা, নাগকেশর, বন্ধুর দান, জাগরণী, নীহারিকা ও মহাভারতী। ১লা ফেব্রুয়ারি ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
পায়ের তলায় নরম ঠেকল কী!
পায়ের তলায় নরম ঠেকল কী!
আস্তে একটু চল না ঠাকুরঝি-
ওমা, এ যে ঝরাবকুল! নয়?
তাইতো বলি, বসে দোরের পাশে
রাত্তিরে কাল-মধুমদির বাসে
আকাশ-পাতাল-কতই মনে হয়।
জ্যৈষ্ঠ আসতে কদিন দেরি ভাই-
আমের গায়ে বরণ দেখা যায়?
অনেক দেরি? কেমন করে হবে!
অনেক দেরি? কেমন করে হবে!
কোকিলডাকা শুনেছি সেই কবে
দখিন হাওয়া বন্ধ কবে ভাই
দিঘির ঘাটে নতুন সিঁড়ি জাগে –
শ্যাওলাপিছল এমনি শঙ্কা লাগে
পা পিছলিয়ে তলিয়ে যদি যাই!
মন্দ নেহাত হয় না কিন্তু তায় –
অন্ধ চোখের দ্বন্দ্ব চুকে যায়!
দুঃখ নাইকো সত্যি কথা শোন
দুঃখ নাইকো সত্যি কথা শোন
অন্ধ গেলে কী আর হবে বোন?
বাঁচবি তোরা দাদা তো তোর আগে?
এই আষাঢ়েই আবার বিয়ে হবে
বাড়ি আসার পথ খুঁজে না পাবে –
দেখবি তখন প্রবাস কেমন লাগে?
‘চোখগেল’ ওই চেঁচিয়ে হলো সারা।
আচ্ছা দিদি, কী করবে ভাই তারা-
জন্ম লাগি গিয়েছে যার চোখ!
জন্ম লাগি গিয়েছে যার চোখ!
কাঁদার সুখ যে বারণ তাহার ছাই!
কাঁদতে পেলে বাঁচত সে যে ভাই
কতক তবু কমত যে তার শোক।
‘চোখগেল’ তার ভরসা তবু আছে-
চক্ষুহীনার কী কথা কার কাছে!
টানিস কেন? কিসের তাড়াতাড়ি-
সেই তো ফিরে যাব আবার বাড়ি
একলা থাকা সেই তো গৃহকোণ-
একলা থাকা সেই তো গৃহকোণ-
তার চেয়ে এই স্নিগ্ধ শীতল জলে
দুটো যেন প্রাণের কথা বলে-
দরদভরা দুখের আলাপন
পরশ তাহার মায়ের স্নেহের মতো
ভুলায় খানিক মনের ব্যথা যত!
ঠাকুরঝি – ননদ, স্বামীর বোন, শ্বশুরকন্যা; মধুমদির বাসে – মধুর গন্ধে মোহময়;
ঠাকুরঝি – ননদ, স্বামীর বোন, শ্বশুরকন্যা; মধুমদির বাসে – মধুর গন্ধে মোহময়; আকাশপাতাল- নানা বিষয়, নানান ভাবনা-অনুভাবনা অর্থে ব্যবহৃত; জ্যৈষ্ঠ আসতে ক-দিন দেরি ভাই …. একজন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী মানুষের অনুভবের অসাধারণ এক জগৎ আলোচ্য অংশে ব্যক্ত হয়েছে। প্রকৃতির বিচিত্র রঙের ধারণা ও অনুভবে এই অন্ধবধূ সমৃদ্ধ। সেই জ্ঞান ও অনুভব থেকে সে জেনে নিতে চায় ঋতুর বিবর্তন; অন্ধ চোখের দ্বন্দ্ব চুকে যাক – অন্ধবধূ অনুভবঋদ্ধ মানুষ। আত্মমর্যাদা বোধেও সে সমৃদ্ধ। কিন্তু সে অন্ধ। এই অন্ধত্বের কষ্ট সে গভীরভাবে অনুভব করে। দীঘির ঘাটে যখন শেওলা পড়া পিছল সিঁড়ি জাগে তখন সে পিছল খেয়ে জলে পড়ে ডুবে মরার আশঙ্কা প্রকাশ করে। আর এও অনুভব করতে যে, ডুবে মরলে অন্ধত্বের অভিশাপ ঘুচত। কিন্তু কবিতাটির চেতনা থেকে মনে হয়, অন্ধবধূ নৈরাশ্যবাদী মানুষ নয়। জীবনের প্রতি তার গভীর মমত্ববোধ আছে; চোখ গেল – পাখি বিশেষ। এই পাখির ডাক ‘চোখ গেল’ শব্দের মতো মনে হয়; কাঁদার সুখ – মানুষ দুঃখে কাঁদে, শোকে কাঁদে। কিন্তু কান্নার মধ্য দিয়ে তার দুঃখ-শোকের লাঘব ঘটে। তাই কান্নার মধ্যেও সুখ অনুভব করা যায়।
যতীন্দ্রমোহন বাগচী রচিত কবিতা অন্ধবধূ একটি সচেতনামূলক কবিতা। কবি এখানে একটি
যতীন্দ্রমোহন বাগচী রচিত কবিতা অন্ধবধূ একটি সচেতনামূলক কবিতা। কবি এখানে একটি অন্ধ জীবনের তীক্ষ্ণ ভাবনা তুলে ধরেছেন।
সমাজ দৃষ্টিহীনদের অবজ্ঞা করে। দৃষ্টিহীনেরা নিজেরাও নিজেদের অসহায় ভাবে। কিন্তু ইন্দ্রিয়সচেতনতা দিয়ে এই প্রতিবন্ধকতা দূর করা সম্ভব। পায়ের নিচে নরম বস্তুর অস্তিত্ব, কোকিলের ডাক শুনে নতুন ঋতুর আগমন অনুমান করা, শ্যাওলায় পা রেখে নতুন সিঁড়ি জেগে ওঠার কথা বোঝা দৃষ্টিহীন হয়েও সম্ভব। দৃষ্টিহীন হলেই নিজেকে অসহায় না ভেবে, শুধু ঘরের মধ্যে আবদ্ধ না থেকে আপন অন্তর্দৃষ্টিকে প্রসারিত করা প্রয়োজন। বধূটি চোখে দেখতে পায় না। কিন্তু অনুভবে সে জগতের রূপ-রস-গন্ধ সম্পর্কে জ্ঞান রাখে।
যতীন্দ্রমোহন বাগচীর জন্ম ১৮৭৮ খ্রিস্টাব্দের ২৭ নভেম্বর নদীয়া জেলার জামশেরপুর গ্রামে।
যতীন্দ্রমোহন বাগচীর জন্ম ১৮৭৮ খ্রিস্টাব্দের ২৭ নভেম্বর নদীয়া জেলার জামশেরপুর গ্রামে। পল্লীপ্রীতি যতীন্দ্রমোহন বাগচীর কবিমানসের একটা প্রধান বৈশিষ্ট্য। ‘পথের পাঁচালী’র বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় ও কবি জীবনানন্দ দাশের মতো তাঁর কাব্যবস্তু নিসর্গসৌন্দর্যে চিত্ররূপময়। গ্রামবাংলার শ্যামল স্নিগ্ধ রূপ উন্মোচনে তিনি প্রয়াসী হয়েছেন। গ্রামজীবনের অতি সাধারণ বিষয় ও সুখদুঃখ তিনি সহজ সরল ভাষায় সহৃদয়তার সঙ্গে তাৎপর্যমণ্ডিত করে প্রকাশ করেছেন। তাঁর কাব্যগ্রন্থসমূহের মধ্যে আছে : লেখা, রেখা, অপরাজিতা, নাগকেশর, বন্ধুর দান, জাগরণী, নীহারিকা ও মহাভারতী। ১লা ফেব্রুয়ারি ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
যতীন্দ্রমোহন বাগচী রচিত কবিতা অন্ধবধূ একটি সচেতনামূলক কবিতা।
যতীন্দ্রমোহন বাগচী রচিত কবিতা অন্ধবধূ একটি সচেতনামূলক কবিতা। কবি এখানে একটি অন্ধ জীবনের তীক্ষ্ণ ভাবনা তুলে ধরেছেন। সমাজ দৃষ্টিহীনদের অবজ্ঞা করে। দৃষ্টিহীনেরা নিজেরাও নিজেদের অসহায় ভাবে। কিন্তু ইন্দ্রিয়সচেতনতা দিয়ে এই প্রতিবন্ধকতা দূর করা সম্ভব। পায়ের নিচে নরম বস্তুর অস্তিত্ব, কোকিলের ডাক শুনে নতুন ঋতুর আগমন অনুমান করা, শ্যাওলায় পা রেখে নতুন সিঁড়ি জেগে ওঠার কথা বোঝা দৃষ্টিহীন হয়েও সম্ভব। দৃষ্টিহীন হলেই নিজেকে অসহায় না ভেবে, শুধু ঘরের মধ্যে আবদ্ধ না থেকে আপন অন্তর্দৃষ্টিকে প্রসারিত করা প্রয়োজন। বধূটি চোখে দেখতে পায় না। কিন্তু অনুভবে সে জগতের রূপ-রস-গন্ধ সম্পর্কে জ্ঞান রাখে।
ঠাকুরঝি – ননদ, স্বামীর বোন, শ্বশুরকন্যা; মধুমদির বাসে – মধুর গন্ধে মোহময়; আকাশপাতাল- নানা বিষয়, নানান ভাবনা-অনুভাবনা অর্থে ব্যবহৃত; জ্যৈষ্ঠ আসতে ক-দিন দেরি ভাই …. একজন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী মানুষের অনুভবের অসাধারণ এক জগৎ আলোচ্য অংশে ব্যক্ত হয়েছে। প্রকৃতির বিচিত্র রঙের ধারণা ও অনুভবে এই অন্ধবধূ সমৃদ্ধ। সেই জ্ঞান ও অনুভব থেকে সে জেনে নিতে চায় ঋতুর বিবর্তন; অন্ধ চোখের দ্বন্দ্ব চুকে যাক – অন্ধবধূ অনুভবঋদ্ধ মানুষ। আত্মমর্যাদা বোধেও সে সমৃদ্ধ। কিন্তু সে অন্ধ। এই অন্ধত্বের কষ্ট সে গভীরভাবে অনুভব করে। দীঘির ঘাটে যখন শেওলা পড়া পিছল সিঁড়ি জাগে তখন সে পিছল খেয়ে জলে পড়ে ডুবে মরার আশঙ্কা প্রকাশ করে। আর এও অনুভব করতে যে, ডুবে মরলে অন্ধত্বের অভিশাপ ঘুচত। কিন্তু কবিতাটির চেতনা থেকে মনে হয়, অন্ধবধূ নৈরাশ্যবাদী মানুষ নয়। জীবনের প্রতি তার গভীর মমত্ববোধ আছে; চোখ গেল – পাখি বিশেষ। এই পাখির ডাক ‘চোখ গেল’ শব্দের মতো মনে হয়; কাঁদার সুখ – মানুষ দুঃখে কাঁদে, শোকে কাঁদে। কিন্তু কান্নার মধ্য দিয়ে তার দুঃখ-শোকের লাঘব ঘটে। তাই কান্নার মধ্যেও সুখ অনুভব করা যায়।
অন্ধবধূর অধ্যায়ের সকল বহুনির্বাচনী সাজেশন
১. ‘ঠাকুরঝি’ শব্দের অর্থ কী?
ক) স্বামীর বোন
খ) স্বামীর মা
গ) স্বামীর মাসি
ঘ) স্বামীর পিসি
সঠিক উত্তর: (ক)
২. অন্ধবধূর জীবন থেকে বোঝা যায় –
i. প্রতিবন্ধীদের প্রতি অবজ্ঞা
ii. প্রতিবন্ধীদের প্রতি সবাই সহানুভূতিশীল
iii. প্রতিবন্ধীদের দুঃখভার
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii
খ) ii ও iii
গ) i ও iii
ঘ) i, ii ও iii
সঠিক উত্তর: (গ)
৩. ঠাকুরঝি কে?
ক) ঠাকুরের মেয়ে
খ) ছোট ভাইয়ের স্ত্রী
গ) স্বামীর বোন
ঘ) স্ত্রীর ছোট বোন
সঠিক উত্তর: (গ)
৪. কী করবে ভাই তারা – এখানে ‘তারা’ কারা?
ক) যাদের চোখ নেই
খ) যাদের পা নেই
গ) যাদের হাত নেই
ঘ) যাদের অর্থ নেই
সঠিক উত্তর: (ক)
৫. ‘এমনি শঙ্কা জাগে’ – অন্ধবধুর এই শঙ্কা হলো –
ক) স্বামীকে হারানোর
খ) দিঘির জলে তলিয়ে যাওয়ার
গ) পঙ্গু হয়ে যাওয়ার
ঘ) শশুড়বাড়ি সাথে সম্পর্ক ছিন্ন হওয়ার
ঠিক উত্তর: (খ)
৬. অন্ধবধূর মৃত্যু হলে তাঁর স্বামীর আবার বিয়ে হবে –
ক) শীতে
খ) গ্রীষ্মে
গ) ভাদ্রে
ঘ) আষাঢ়ে
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৭. অন্ধবধূর হৃদয়ের যন্ত্রণাকে প্রশমিত করে –
i. শীতল জল
ii. চোখ গেল
iii. আমের বরণ
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i
খ) ii
গ) iii
ঘ) ii ও iii
সঠিক উত্তর: (ক)
৮. ‘দীঘির ঘাটে নতুন সিঁড়ি জাগে।’ এই পঙক্তি দ্বারা বোঝা যায় –
ক) শীত এসেছে
খ) গ্রীষ্ম এসেছে
গ) বসন্ত এসেছে
ঘ) শরৎ এসেছে
সঠিক উত্তর: (খ)
৯. ‘মধুমদির বাসে’ – এখানে ‘বাসে’ শব্দ দ্বারা বোঝানো হয়েছে –
ক) আশেপাশে
খ) ভালোবাসে
গ) সুবাসে
ঘ) পরবাসে
সঠিক উত্তর: (গ)
১০. কবি যতীন্দ্রমোহন বাগচী কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
ক) ১৭৫৮
খ) ১৮১৮
গ) ১৮৭৮
ঘ) ১৯১৮
সঠিক উত্তর: (গ)
১১. অন্ধবধূ আমাদের মনে জাগায় –
i. সহানুভূতির ভাব
ii. বেদনাবোধ
iii. ঘৃণাবোধ
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii
খ) ii ও iii
গ) i ও iii
ঘ) i, ii ও iii
সঠিক উত্তর: (ক)
১২. যতীন্দ্রমোহন বাগচী গ্রাম্য জীবনকে কাব্যে উপস্থাপন করেছেন –
i. সহৃদয়তার সঙ্গে
ii. প্রতীকী ব্যঞ্জনায়
iii. তাৎপর্যমন্ডিত করে
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii
খ) ii ও iii
গ) i ও iii
ঘ) i, ii ও iii
সঠিক উত্তর: (খ)
১৩. ‘নাগেকেশর’ কোন ধরনের রচনা?
ক) উপন্যাস
খ) প্রবন্ধ
গ) ছোটগল্প
ঘ) কাব্য
সঠিক উত্তর: (ঘ)
১৪. অন্ধবধূর দৃষ্টিশক্তি নেই, কিন্তু আছে –
i. তীক্ষ্ণ অনুভূতি
ii. অবরুদ্ধ আবেগ
iii. আত্ম-অহমিকা
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii
খ) ii ও iii
গ) i ও iii
ঘ) i, ii ও iii
সঠিক উত্তর: (ক)
১৫. ‘মধুমদির’ শব্দটি কোন অর্থের ব্যঞ্জনা দেয়?
ক) নান্দনিক
খ) সুস্নিগ্ধ
গ) মোহময়
ঘ) সুতীব্র
সঠিক উত্তর: (গ)
১৬. ‘পরভৃত’ শব্দের প্রতিশব্দ নিচের কোনটি?
ক) কোকিল
খ) কাক
গ) ময়ূর
ঘ) দোয়েল
সঠিক উত্তর: (ক)
১৭. কোনটি যতীন্দ্রমোহন বাগচীর কাব্যগ্রন্থ?
ক) অপরাজিতা
খ) অনামিকা
গ) অগ্নি-বীণা
ঘ) বনফুল
সঠিক উত্তর: (ক)
১৮. দখিনা হাওয়া বন্ধ হলে কী ধরে নিতে হবে?
ক) বসন্তের আগমন
খ) গ্রীষ্মের বিদায়
গ) বসন্তের বিদায়
ঘ) শীতের আগমন
সঠিক উত্তর: (গ)
১৯. ‘এই আষাঢ়ে আবার বিয়ে হবে’ – উক্তিটি নিচের কোন বাক্যের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ?
ক) তৎকালীন সমাজের প্রচলিত বহুবিবাহ
খ) তৎকালীন সমাজের অত্যাচার
গ) তৎকালীন সমাজের অবস্থা
ঘ) তৎকালীন নারীর অবস্থা
সঠিক উত্তর: (ক)
২০. অন্ধবধূর মনের ব্যথা ভোলায় –
i. শীতল জলের পরশ
ii. দরদ ভরা দুখের আলাপন
iii. দাদার প্রত্যাবর্তন
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii
খ) ii ও iii
গ) i ও iii
ঘ) i, ii ও iii
সঠিক উত্তর: (ক)
২১. ‘অন্ধবধূ’ কবিতায় কোন পাখির চেঁচিয়ে সারা হওয়ার কথা উল্লেখ আছে?
ক) কাক
খ) চোখ গেল
গ) কোকিল
ঘ) শালিক
সঠিক উত্তর: (খ)
২২. যতীন্দ্রমোহন বাগচীর কবিতার প্রধান উপকরণ হলো –
i. গ্রাম্যজীবনের অতি সাধারণ বিষয়
ii. গ্রাম্যজীবনের সুখ-দুঃখ
iii. গ্রাম্যজীবনের ধর্মীয় কুসংস্কার
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii
খ) ii ও iii
গ) i ও iii
ঘ) i, ii ও iii
সঠিক উত্তর: (ক)
২৩. ‘ওমা, এ যে ঝরা-বকুল! নয়?’ এ চরণটির বক্তা হলো –
ক) ঠাকুরঝি
খ) অন্ধবধূ
গ) কবি
ঘ) পথিক
সঠিক উত্তর: (খ)
২৪. কীসে দুঃখ নেই?
ক) ঠাকুরঝির মৃত্যুতে
খ) আছাড় খেলে
গ) অন্ধবধূর মৃত্যু হলে
ঘ) ঠাকুরঝির ভাইয়ের মৃত্যু হলে
সঠিক উত্তর: (গ)
২৫. ‘টানিস কেন?’ – কে টানে?
ক) ঠাকুরঝি
খ) ছোট বোন
গ) মেয়ে
ঘ) ছেলে
সঠিক উত্তর: (ক)
২৬. ঠাকুরঝিকে অন্ধবধূ আস্তে চলতে বলছে কেন?
ক) বকুল ফুল পায়ের তলায় নষ্ট হয়ে যাবে
খ) অন্ধবধূ ঠাকুর ঝিকে পাচ্ছে না তাই
গ) অন্ধবধূ বুঝতে চেষ্টা করছে নরম জিনিসটা কী?
ঘ) অন্ধ হওয়ায় দ্রুত হাঁটতে পারছে না তাই
সঠিক উত্তর: (গ)
২৭. ‘অন্ধবধূ’ কবিতায় যে পাখির কথা উল্লেখ করা হয়েছে –
i. কোকিল
ii. হুতুম
iii. চোখ গেল
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii
খ) ii ও iii
গ) i ও iii
ঘ) i, ii ও iii
সঠিক উত্তর: (গ)
২৮. অন্ধবধূ কীভাবে নতুন সিঁড়ির সন্ধান পায়?
ক) লোক মারফত
খ) শ্যাওলায় পা রেখে
গ) হাতের স্পর্শে
ঘ) পা পিছলে পড়ে গিয়ে
সঠিক উত্তর: (খ)
২৯. ‘চোখ গেল’ পাখির ডাক অন্ধবধূর জীবনে বয়ে এনেছে –
i. শূন্যতাবোধ
ii. দৃষ্টিহীনতাজনিত আক্ষেপ
iii. জীবনের প্রতি বিতৃষ্ণা
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii
খ) ii ও iii
গ) i ও iii
ঘ) i, ii ও iii
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৩০. দৃষ্টিহীনের ক্ষেত্রে কোনটি সমর্থনযোগ্য?
ক) অপরের সাহায্য প্রার্থী
খ) অন্তর্দৃষ্টির প্রসারণ
গ) মুক্তি অন্বেষণ
ঘ) ভয়ংকর প্রতিকূলতা
সঠিক উত্তর: (খ)
এছাড়া ও এই অধ্যায়ের আরো অনেকগুলো MCQ সাজেশন পেতে নিচের পিডিএফ ফাইল টি ডাউনলোড করে নিন
PDF File Download From Here
? সাইজঃ- 287 KB
? পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ 7
Download From Google Drive
Download
Direct Download
Download