নবম-দশম শ্রেণির সেইদিন এই মাঠ অধ্যায়ের সকল তথ্য ও MCQ প্রশ্নোত্তর পিডিএফ Download
SSC Bangla 1st Paper MCQ Question With Answer
এখানের সবগুলো প্রশ্ন ও উত্তর পিডিএফ আকারে নিচে দেওয়া লিংক থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন।
লেখক পরিচিতি
জীবনানন্দ দাশ ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দে বরিশাল শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম সত্যানন্দ দাশ, মাতা কুসুম-কুমারী দাশ। কুসুমকুমারী দাশও ছিলেন একজন স্বভাবকবি। জীবনানন্দ দাশ বরিশাল বজ্র মোহন স্কুল, ব্রজমোহন কলেজ ও কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজে শিক্ষালাভ করেন। ১৯২১ খ্রিস্টাব্দে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে এমএ ডিগ্রি লাভের পর তিনি অধ্যাপনা শুরু করেন এবং সুদীর্ঘকাল তিনি অধ্যাপনার কাজে নিযুক্ত ছিলেন। জীবননান্দ দাশ প্রধানত আধুনিক জীবনচেতনার কবি হিসেবে পরিচিত। বাংলার প্রকৃতির রূপবৈচিত্র্যে কবি নিমগ্নচিত্ত। কবির দৃষ্টিতে বাংলাদেশ এক অনন্য রূপসী। এ দেশের গাছপালা, লতাগুল্ম, ফুল-পাখি তাঁর আজন্ম প্রিয়। তাঁর রচিত গ্রন্থ : ঝরা পালক, ধূসর পাণ্ডুলিপি, বনলতা সেন, মহাপৃথিবী, সাতটি তারার তিমির, কবিতার কথা, রূপসী বাংলা, বেলা অবেলা কালবেলা, মাল্যবান, সুতীর্থ ইত্যাদি। ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দের ১৪ই অক্টোবর জীবনানন্দ দাশ কলকাতায় এক ট্রাম-দুর্ঘটনায় আহত হন এবং ২২শে অক্টোবর মৃত্যুবরণ করেন।
জীবনানন্দ দাশ ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দে বরিশাল শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম সত্যানন্দ দাশ, মাতা কুসুম-কুমারী দাশ। কুসুমকুমারী দাশও ছিলেন একজন স্বভাবকবি। জীবনানন্দ দাশ বরিশাল বজ্র মোহন স্কুল, ব্রজমোহন কলেজ ও কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজে শিক্ষালাভ করেন। ১৯২১ খ্রিস্টাব্দে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে এমএ ডিগ্রি লাভের পর তিনি অধ্যাপনা শুরু করেন এবং সুদীর্ঘকাল তিনি অধ্যাপনার কাজে নিযুক্ত ছিলেন। জীবননান্দ দাশ প্রধানত আধুনিক জীবনচেতনার কবি হিসেবে পরিচিত। বাংলার প্রকৃতির রূপবৈচিত্র্যে কবি নিমগ্নচিত্ত। কবির দৃষ্টিতে বাংলাদেশ এক অনন্য রূপসী। এ দেশের গাছপালা, লতাগুল্ম, ফুল-পাখি তাঁর আজন্ম প্রিয়। তাঁর রচিত গ্রন্থ : ঝরা পালক, ধূসর পাণ্ডুলিপি, বনলতা সেন, মহাপৃথিবী, সাতটি তারার তিমির, কবিতার কথা, রূপসী বাংলা, বেলা অবেলা কালবেলা, মাল্যবান, সুতীর্থ ইত্যাদি। ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দের ১৪ই অক্টোবর জীবনানন্দ দাশ কলকাতায় এক ট্রাম-দুর্ঘটনায় আহত হন এবং ২২শে অক্টোবর মৃত্যুবরণ করেন।
সেই দিন এই মাঠ স্তব্ধ হবে নাকো জানি
সেই দিন এই মাঠ স্তব্ধ হবে নাকো জানি
এই নদী নক্ষত্রের তলে
সেদিনো দেখিবে স্বপ্ন-
সোনার স্বপ্নের সাধ পৃথিবীতে কবে আর ঝরে!
আমি চলে যাব বলে
চালতাফুল কি আর ভিজিবে না শিশিরের জলে
নরম গন্ধের ঢেউয়ে?
লক্ষ্মীপেঁচা গান গাবে নাকি তার লক্ষ্মীটির তরে?
লক্ষ্মীপেঁচা গান গাবে নাকি তার লক্ষ্মীটির তরে?
সোনার স্বপ্নের সাধ পৃথিবীতে কবে আর ঝরে!
চারিদিকে শান্ত বাতি-ভিজে গন্ধ-মৃদু কলরব
খেয়ানৌকোগুলো এসে লেগেছে চরের খুব কাছে
পৃথিবীর এই সব গল্প বেঁচে রবে চিরকাল-
এশিরিয়া ধুলো আজ-বেবিলন ছাই হয়ে আছে।
সেইদিন এই মাঠ … কবে আর ঝরে – জীবনানন্দ দাশ প্রকৃতির কবি।
সেইদিন এই মাঠ … কবে আর ঝরে – জীবনানন্দ দাশ প্রকৃতির কবি। প্রকৃতির রহস্যময় সৌন্দর্য তাঁর কবিতার মূলগত প্রেরণা। তিনি জানেন বিচিত্র বিবর্তনের মধ্যেও প্রকৃতি তাঁর রূপ-রস-গন্ধ কখনই হারিয়ে ফেলবে না। তিনি যখন থাকবেন না তখনও প্রকৃতি তার অফুরন্ত ঐশ্বর্য নিয়ে মানুষের স্বপ্নসাধ ও কল্পনাকে তৃপ্ত করে যাবে। আলোচ্য অংশে কবি প্রকৃতির এই মাহাত্ম্যকে গভীর তৃপ্তি ও মমত্বের সঙ্গে উপস্থাপন করেছেন। আমি চলে যাব বলে … লক্ষ্মীটির তরে – পৃথিবীতে কেউই চিরস্থায়ী নয়। প্রত্যেক মানুষকেই এক সময় চলে যেতে হয়। কিন্তু শিশিরের জলে চালতা ফুল ভিজে যে রহস্যময় সৌন্দর্য ও আনন্দের বিস্তার করে চলে যুগ-যুগান্তে তার কোনো অবশেষে নেই। আর সেই শিশিরের জলে ভেজা চালতা ফুলের গন্ধের ঢেউ প্রবাহিত হতে থাকবে অনন্তকালব্যাপী। কবির এই বোধের মধ্যে প্রকৃতির এক শাশ্বতরূপ মূর্ত হয়ে উঠেছে যেখানে লক্ষ্মীপেঁচাটির মমত্বের অনুভাবনাও ধরা দিয়েছে অসাধারণ এক তাৎপর্যে। এশিরিয়া ধুলো আজ … – মানুষের গড়া পৃথিবীর অনেক সভ্যতা বিলীন হয়ে গেছে। এশিরিয় ও বেবিলনীয় সভ্যতা এখন ধ্বংসস্তূপ ছাড়া কিছু নয়। কিন্তু প্রকৃতি তার আপন রূপ-রস-গন্ধ নিয়ে চিরকাল প্রাণময় হয়ে থাকে। প্রকৃতির মধ্যে বিচিত্র গন্ধের আস্বাদ মৃদুমন্দ কোলাহলের আনন্দ, তার অন্তর্গত অফুরন্ত সৌন্দর্য কখনই শেষ হয় না। আলোচ্য অংশে জীবনানন্দ দাশ প্রকৃতির এই চিরকালীন সৌন্দর্যকে বোধের এক বিস্ময়কর শক্তিতে উপস্থাপন করেছেন।
প্রকৃতির নিয়মে মানুষ এই পৃথিবী থেকে বিদায় নিলেও বিদায় নেয় না প্রকৃতি ও মানুষের স্বপ্ন।
প্রকৃতির নিয়মে মানুষ এই পৃথিবী থেকে বিদায় নিলেও বিদায় নেয় না প্রকৃতি ও মানুষের স্বপ্ন।
সভ্যতা একদিকে যেমন ধ্বংস হয় অন্যদিকে চলে তার বিনির্মাণ। মরণশীল ব্যক্তিমানুষ মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে কিন্তু প্রকৃতিতে থাকে চিরকালের ব্যস্ততা। মাঠে থাকে চঞ্চলতা, চালতাফুলে পড়ে শীতের শিশির, লক্ষ্মীপেঁচার কণ্ঠে ধ্বনিত হয় মঙ্গলবার্তা, খেয়ানৌকা চলে নালানদীতে অর্থাৎ কোথাও থাকে না সেই মৃত্যুর রেশ। ফলে মৃত্যুতেই সব শেষ নয়, পৃথিবীর বহমানতা মানুষের সাধারণ মৃত্যু রোধ করতে পারে না। প্রকৃতপক্ষে মানুষের মৃত্যু আছে কিন্তু এ জগতে সৌন্দর্যের মৃত্যু নাই, মানুষের স্বপ্নের মরণ নাই। এই চিরন্তন কথাই এই কবিতার মূলভাব।
লেখক পরিচিতি
জীবনানন্দ দাশ ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দে বরিশাল শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম সত্যানন্দ দাশ, মাতা কুসুম-কুমারী দাশ। কুসুমকুমারী দাশও ছিলেন একজন স্বভাবকবি। জীবনানন্দ দাশ বরিশাল বজ্র মোহন স্কুল, ব্রজমোহন কলেজ ও কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজে শিক্ষালাভ করেন। ১৯২১ খ্রিস্টাব্দে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে এমএ ডিগ্রি লাভের পর তিনি অধ্যাপনা শুরু করেন এবং সুদীর্ঘকাল তিনি অধ্যাপনার কাজে নিযুক্ত ছিলেন। জীবননান্দ দাশ প্রধানত আধুনিক জীবনচেতনার কবি হিসেবে পরিচিত। বাংলার প্রকৃতির রূপবৈচিত্র্যে কবি নিমগ্নচিত্ত। কবির দৃষ্টিতে বাংলাদেশ এক অনন্য রূপসী। এ দেশের গাছপালা, লতাগুল্ম, ফুল-পাখি তাঁর আজন্ম প্রিয়। তাঁর রচিত গ্রন্থ : ঝরা পালক, ধূসর পাণ্ডুলিপি, বনলতা সেন, মহাপৃথিবী, সাতটি তারার তিমির, কবিতার কথা, রূপসী বাংলা, বেলা অবেলা কালবেলা, মাল্যবান, সুতীর্থ ইত্যাদি। ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দের ১৪ই অক্টোবর জীবনানন্দ দাশ কলকাতায় এক ট্রাম-দুর্ঘটনায় আহত হন এবং ২২শে অক্টোবর মৃত্যুবরণ করেন।
সেইদিন এই মাঠ অধ্যায়ের সকল বহুনির্বাচনী সাজেশন
১. লক্ষ্মীপেঁচার সাথে কোন সময়ের সাদৃশ্য রয়েছে?
ক) সকালের
খ) দুপুরের
গ) বিকেলের
ঘ) রাতের
সঠিক উত্তর: (ঘ)
২. ‘এশিরিয়া ধুলো আজ বেবিলন ছাই হয়ে আছে’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
ক) মানুষের গড়া পৃথিবীর অনেক সভ্যতা বিলীন হয়ে গেছে
খ) এশিরিয়া আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছিল
গ) পুড়ে যাওয়া বেবিলনের ছাই পড়ে আছে
ঘ) এশিরিয়া ধুলো বেবিলনে পড়ে ছাই হলো
সঠিক উত্তর: (ক)
৩. জীবনানন্দ দাশ কী কবি হিসেবে পরিচিত?
ক) প্রকৃতির কবি
খ) আধুনিক জীবনচেতনার কবি
গ) নাগরিক কবি
ঘ) বাস্তববাদী কবি
সঠিক উত্তর: (খ)
৪. জীবনানন্দ দাশ কলকাতার কোন কলেজ থেকে শিক্ষালাভ করেন?
ক) প্রেসিডেন্সি কলেজ
খ) রিপন কলেজ
গ) কলকাতা কলেজ
ঘ) সেন্ট ডেভিয়ার্স কলেজ
সঠিক উত্তর: (ক)
৫. ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতাটির নামকরণ করা হয়েছে –
ক) রূপকের আশ্রয়ে
খ) অন্তর্নিহিত তাৎপর্যের ওপর
গ) বিষয়বস্তুর ওপর
ঘ) দার্শনিক তত্ত্বের ওপর
সঠিক উত্তর: (গ)
৬. ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতার স্বপ্নের সাথে সম্পর্ক রয়েছে –
i. প্রকৃতির
ii. মানুষের
iii. নক্ষত্রের
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i
খ) ii
গ) iii
ঘ) ii ও iii
সঠিক উত্তর: (খ)
৭. জীবনানন্দ দাশের জননীর নাম কী?
ক) কুসুমকুমারী দাশ
খ) কুসুম রানি দাশ
গ) কুসুম কানন দাশ
ঘ) কুসুম বালা দাশ
সঠিক উত্তর: (ক)
৮. নিচের কোনটি জীবনানন্দ দাশের রচিত গ্রন্থ?
ক) চক্রবাক
খ) তীর্থরেণু
গ) চিন্তাতরঙ্গিনী
ঘ) সুতীর্থ
সঠিক উত্তর: (ঘ)
৯. ‘সাধ’ শব্দের অর্থ হলো –
ক) খোয়াব
খ) পুলক
গ) স্পৃহা
ঘ) মমতা
সঠিক উত্তর: (গ)
১০. মরণশীল ব্যক্তি মানুষের মৃত্যুর সাথে সাথে প্রকৃতির যে দিকটি পরিবর্তন হয় না –
i. প্রাণময় সৌন্দর্য
ii. চিরকালীন ব্যস্ততা
iii. নিত্যকার বিনির্মাণ
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii
খ) ii ও iii
গ) i ও iii
ঘ) i, ii ও iii
সঠিক উত্তর: (ঘ)
১১. ‘ঘাটে ঘাটে খেয়ার তরী এমনি সে দিন উঠবে ভরি চরবে গরু খেলবে রাখাল ওই মাঠে।’ – পঙক্তিটিতে ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতার কোন কথাটির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ?
ক) যেই দিন এই মাঠ স্তব্ধ হবে নাকো
খ) এই নদী নক্ষত্রের তলে সেদিনো দেখিবে স্বপ্ন
গ) লক্ষ্মীপেঁচা গান গাবে নাকি তার লক্ষ্মীটির তরে?
ঘ) সোনার স্বপ্নের সাধ পৃথিবীতে কবে আর ঝরে!
ঠিক উত্তর: (ক)
১২. ‘সেইদিন এই মাঠ স্তব্ধ হবে নাকো জানি’ পঙক্তিটিতে কবি মাঠ বলতে কী বুঝিয়েছেন?
ক) মানুষের বিচরণভূমি
খ) প্রকৃতির সৌন্দর্য
গ) সভ্যতার অবস্থান
ঘ) মানুষের স্বপ্নভূমি
সঠিক উত্তর: (ক)
১৩. সেইদিন এই মাঠ কী হবে না বলে কবি মনে করেন?
ক) শান্ত
খ) স্তব্ধ
গ) স্থবির
ঘ) বন্ধ
সঠিক উত্তর: (খ)
১৪. এশিরিয়া, বেবিলন হলো –
i. মানুষের নাম
ii. সভ্যতার নাম
iii. বাড়ির নাম
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i
খ) ii
গ) iii
ঘ) i ও ii
সঠিক উত্তর: (খ)
১৫. ‘এশিরিয়া’ কী?
ক) একটি মহাদেশের নাম
খ) একটি সংস্কৃতির নাম
গ) একটি জাতিগোষ্ঠীর নাম
ঘ) একটি সভ্যতার নাম
সঠিক উত্তর: (ঘ)
১৬. জীবনানন্দ দাশ মূলত –
ক) আধুনিক জীবনচেতনার কবি
খ) গ্রামবাংলার কবি
গ) দ্রোহের কবি
ঘ) নগরচেতনার কবি
সঠিক উত্তর: (ক)
১৭. জীবনানন্দ দাশ কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
ক) ১৯০৩
খ) ১৮৯৯
গ) ১৮৯৭
ঘ) ১৮৯৫
সঠিক উত্তর: (খ)
১৮. সভ্যতা একইসাথে যেসব বিপরীত বৈশিষ্ট্যের ধারক –
i. ক্ষয় ও বিনির্মাণ
ii. ভাঙা ও গড়া
iii. জীবন ও মৃত্যু
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii
খ) ii ও iii
গ) i ও iii
ঘ) i, ii ও iii
সঠিক উত্তর: (ক)
১৯. জীবনানন্দ দাশ কোন স্কুলে পড়াশোনা করেছিলেন?
ক) বরিশাল জিলা স্কুল
খ) সেন্ট আলফ্রেড হাই স্কুল
গ) বরিশাল ব্রজমোহন স্কুল
ঘ) বরিশাল ব্রজমোহন কলেজ
সঠিক উত্তর: (ঘ)
২০. চালতাফুলের গন্ধের ঢেউটি কেমন ছিল?
ক) নরম
খ) উষ্ণ
গ) শীতল
ঘ) অপূর্ব
সঠিক উত্তর: (ক)
২১. কবির মতে শিশিরের জলে ভেজা চালতা ফুলের গন্ধের মতো গন্ধের ঢেউ কতটা সময় প্রবাহিত হবে?
ক) কিছুকালব্যাপী
খ) যুগান্তরব্যাপী
গ) অনন্তকালব্যাপী
ঘ) বছরব্যাপী
সঠিক উত্তর: (গ)
২২. ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতায় লক্ষ্মীপেঁচা কী করবে তার লক্ষ্মীটির তরে?
ক) নাচবে
খ) জীবন দিবে
গ) অভিনয় করবে
ঘ) গান গাইবে
সঠিক উত্তর: (ঘ)
২৩. ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতায় কবির কোন ভাবনা প্রকাশিত হয়েছে?
ক) মৃত্যুভাবনা
খ) অস্তিত্বভাবনা
গ) সমাজ ভাবনা
ঘ) দেশ ভাবনা
সঠিক উত্তর: (খ)
২৪. প্রকৃতির মধ্যে কীসের আস্বাদ পাওয়া যায়?
ক) বিচিত্র কলরবের
খ) বিচিত্র দুর্বলতার
গ) বিচিত্র গন্ধের
ঘ) বিচিত্র শক্তির
সঠিক উত্তর: (গ)
২৫. জীবনানন্দ দাশের পিতার নাম কী?
ক) গোবিন্দ দাশ
খ) নিত্যানন্দ দাশ
গ) পরমানন্দ দাশ
ঘ) সত্যানন্দ দাশ
সঠিক উত্তর: (ঘ)
২৬. ‘খেয়ানৌকাগুলো এসে লেগেছে চরের খুব কাছে।’ এখানে খেয়ানৌকার সাথে সম্পৃক্ত হলো –
i. মাঝি
ii. বৈঠা
iii. পাল
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii
খ) ii ও iii
গ) i ও iii
ঘ) i, ii ও iii
সঠিক উত্তর: (ঘ)
২৭. কবির দৃষ্টিতে কোন দেশ এক অনন্য রূপসী?
ক) বাংলাদেশ
খ) পাকিস্তান
গ) ভুটান
ঘ) নেপাল
সঠিক উত্তর: (ক)
২৮. নদী কীসের তলে সেদিনো স্বপ্ন দেখবে?
ক) আকাশের
খ) নক্ষত্রের
গ) প্রকৃতির
ঘ) সৌন্দর্যের
সঠিক উত্তর: (খ)
২৯. চালতাফুলে কী পড়ে থাকে?
ক) ধুলোর চাদর
খ) গ্রীষ্মের রোদ
গ) শীতের শিশির
ঘ) মেঘের রেশ
সঠিক উত্তর: (গ)
৩০. প্রকৃতি তার নিজস্ব অফুরন্ত সৌন্দর্য দিয়ে মানুষের অন্তর্গত কোন দিকটিকে তৃপ্ত করে?
ক) স্বপ্ন-সাধ কল্পনা
খ) মাহাত্ম্য ও মমত্ব
গ) অনুভাবনা ও প্রাণময়তা
ঘ) বোধশক্তি ও চেতনা
সঠিক উত্তর: (ক)
এছাড়া ও এই অধ্যায়ের আরো অনেকগুলো MCQ সাজেশন পেতে নিচের পিডিএফ ফাইল টি ডাউনলোড করে নিন
PDF File Download From Here
? সাইজঃ- 223 KB
? পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ 7
Download From Google Drive
Download
Direct Download
Download